রবিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৭

অঙ্ক না করেই সহজে দশমিক/ ডেসিমেল সংখ্যাকে বাইনারিতে রুপান্তর

এমন একটি নিয়ম এর কথা সেয়ার করছি যার মাধ্যমে অঙ্ক না করেই,,,,শুধু মনে মনে চিন্তা করে আপনি ডেসিমেল সংখ্যা থেকে বাইনারিতে পরিবর্তন করতে পারেন। এতে করে অনেক সময় বাচবে এবং এক্সপার্ট হতে পারবেন।

ডেসিমেল থেকে বাইনারি
১ এর সাথে ২ গুন করুন= ২
এর পর ২ এর সাথে ২ গুন করুন = ৪
এভাবে ৪ এর সাথেও ২ গুন করুন= ৮
ঠিক এভাবেই গুন করে ক্রমাগত চালিয়ে যেতে পারেন।
যেমন ১, ২,৪, ৮, ১৬, ৩২,৬৪,১২৮,২৫৬,৫১২,১০২৪...........
এর চেয়ে বর সংখ্যার বাইনারি করতে হয় না, আর হলেও ২ দিয়ে গুন করে নিবেন।

এবার আসল কথা।
আপনি এই ক্রমিক মেনে খুব সহযে কাজটি করতে পারেন,,,,,
আপনাকে যে সংখ্যাকে বাইনারি করতে সে সংখ্যার সমমানিয় বা ছোট সংখ্যাটি উপরের ক্রমিক থেকে নির্দস্ট করে নিন,,,,অর্থাৎ ধরি
৩৩ কে বাইনারি করতে হবে,
যেহেতু,উপরের সারিতে ৩৩ নেই তাই ৩৩ এর থেকে ছোট সংখ্যাটি নির্দিস্ট করব।
আর সেটি হল ৩২
দশমিক সংখ্যা(৩৩) এর সমান বা ছোট সংখ্যাগু যখন  ৩৩পুর্ন   করতে প্রয়োজন হবে তখন ১ আর জখন হবে না বা বেশি হবে  তখন ০লিখব।

এবার ৩২ এর পরিবর্তে বাইনারি  ১হবে
=১
এর পর যত ছোট সংখ্যা আছে তা ৩২ এর সাথে   যোগ করে দেখুন বড় কিনা?বড় না  হলে ৩২ এর সাথে যোগ করুন ও ১ লিখুন আর বড় হলে যোগ না করে  ০ লিখেন।এভাবেই ছোট সংখ্যা গুলো দিয়ে যোগ করার চেষ্টা করুন ৩৩ না হওয়া পর্যন্ত বা ছোট সংখ্যা ১(ক্রমিক) পর্যন্ত।

৩২+১৬=বড়, এর পরিবর্তে ০ লিখব এবং যোগ করব না।
=১০

এর পরের সংখ্যা চেস্টা করি
৩২+৮= বড়,ফলে এবার ও ০.
=১০০
৩২+৪= বড়,০
=১০০০
৩২+২=বড়,০
=১০০০০
৩২+১= সমান, এবার এক লিখবো।
=১০০০০১
বা,৩৩ এর বাইনারি মান= ১০০০০১

এভাবেই যেকোনো দশমিক সংখ্যার বাইনারি মান সহজেই বের করতে পারি।
শুধু একটু বুজার বিষয়।

৫৫ এর বাইনারি মান=১১০১১১

উপরে ৫৫ এর ছোট ক্রমিক সংখ্যা ৩২
তার পর ১৬ যোগ করে হয়৪৮, তার পর ৮ যোগ করলে বেশি হয় তাই যোগ করব না এবং ০ লিখেছি, এর পর ৪ যোগ করেছি,২ এবং১ ও যোগ করেছি এদের পরিবর্তে ১ লিখেছি।

১০০এর বাইনারি মান=১১০০১০০
২৫০,,     ,,           ,,      =১১১১১০১০
৬০,,       ,,            ,,     =১১১১০০

আমার এ পোস্ট থেকে যদি উপক্রিত হন তবে সেয়ার করবেন প্লিজ।
আর বুজতে অসুবিধা হলে জানাবেন।

শনিবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৭

৬ টি কালিমা অর্থসহ পরুন

কালিমাসমূহ

কালিমায়ে তায়্যিবা( পবিত্র বাক্য)
উচ্চারন :লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ।
অর্থ : আল্লাহ তাআলা ব্যতীত ইবাদত-বন্দেগীর উপযুক্ত আর কেউ নেই। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর প্রেরিত পয়গম্বর।

কালিমা-ই-শাহাদত (সাক্ষ্যের বাক্য)
উচ্চারন :আশহাদু আল -লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারীকালাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসূলুহ।
অর্থ :আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোনো মাবুদ নেই। তিনি একক,তাঁর কোনো অংশীদার নেই। 
আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,হযরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর শ্রেষ্ঠ বান্দা এবং তাঁর প্রেরিত রাসূল।

কালিমা-ই তাওহীদ (একত্ববাদ বাক্য)
উচ্চারন: লা-ইলাহা ইল্লা আনতা ওয়াহিদাল্লা-ছা-নীয়া লাকা  মোহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহি ঈমামুল মুত্তাকীনা রাসূলু রাব্বিল আলামিন। 
অর্থ: আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোনো মাবুদ নেই। তিনি একক, এবং তাঁর কোনো অংশীদার নেই।  মোহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) আল্লাহর রাসূল, ধর্মভীরুদের নেতা, বিশ্বজগতের প্রতিপালকের রাসূল।


কালিমা-ই-তামজীদ(গুণবাচক বাক্য)
উচ্চারন : লা- ইলা-হা ইল্লা আনতা নুইঁরাইঁ ইয়াহদিয়াল্লাহু লিনুরিহী মাঁইয়াশা-উ মোহাম্মাদুর   রাসূলুল্লাহে ইমামুল মুরছালীনা ওয়া খা-তামুন নাবিয়্যীন।
অর্থ :  হে আল্লাহ!  তুমি ব্যতীত অন্য কোনো মাবুদ নেই। তুমি আলোময় যাকে ইচ্ছা আপন আলোর দিকে পথ প্রদর্শন কর। হযরত মুহাম্মদ (স.)আল্লাহর রাসূল।  তিনি নবীগণের ইমাম ও সর্বশেষ নবী।

ঈমানে মুজমাল
উচ্চারন: আ-মানতু বিল্লা-হি কামা হুয়া বি-আসমা-য়িহি ওয়া সিফা-তীহী ওয়া কাবিলতু জামী'আ আহকা-মিহী ওয়া আরকা-নিহি।
অর্থ: আমি মহান আল্লাহ তা'আলার প্রতি ঈমান আনয়ন করলাম যেরূপ তিনি আছেন তাঁর নাম ও গুণাবলীর সাথে এবং আমি তাঁর যাবতীয় আদেশ ও বিধানকে গ্রহন করে নিলাম। 

ঈমানে মুফাসসাল
উচ্চারন: আ-মানতু বিল্লা-হি ওয়া মালা- ইকাতিহি ওয়া কুতুবিহি ওয়া রুসূলিহি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি ওয়াল কাদরি খাইরিহি ওয়া শাররিহি মিনাল্লা-হি তা'আলা ওয়াল বা-ছি বা'দাল মাওত।
অর্থ : আমি আল্লাহ তাআলা,ফেরেস্তাগণ,কিতাবসমূহ,নবী- রাসূলগণ,বিচার দিন ও তাকদীরের ভালো-মন্দ যে আল্লাহর পক্ষ হতে জয়ে থাকে তারপ্রতি এবং মৃত্যুর পর পুনরুত্থনের প্রতি ঈমান আনলাম।